আহমেদ উল্লাহ ভূইয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও আয়কর আইজীবী : বিশ্ব ব্রক্ষান্ডের একমাত্র শ্রষ্টা তুল্যহীন কৌশলী আল্লাহ। আর মানব জাতির মাঝে প্রথম হযরত আদম (আঃ) এবং প্রথম নারী বিবি হাওয়া যিনি হযরত আদম (আঃ) এর জীবন সঙ্গিনী। যেহেতু মহান আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়, তাই হযরত আদম (আঃ) আল্লাহর একাত্ববাদে বিশ্বাসী ছিলেন। কালের প্রবাহে পৃথিবীতে মানব জাতির বৃদ্ধি প্রাপ্তির সাথে সাথে পৃথিবীর বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। প্রাচীন জনগোষ্ঠির মাঝে কালের বিবর্তনে ধর্মীয় বোধের ও বিবর্তন ঘটতে লাগলো। ক্রমশঃ মানুষ অদৃশ্য শক্তির বদলে প্রত্যক্ষ শক্তির পূজা অর্চনা শুরু করে। আর এসব ছিলো তাদের বোধের দৈন্যতা, কল্পনা বিলাশ, যার সাথে সৃষ্টিকর্তা, সৃষ্টি রহস্য এবং পরাবাস্তবতার কোন মিল ছিলনা। তবে মানব জাতির অতীত অভিজ্ঞতাকে দোষারোপ করলেও বিজ্ঞানের এ পূর্ণতার যুগেও মানুষের অবৈজ্ঞানিক ধর্মীয় চিন্তা চেতনার বহর দেখলে হতবাক হতে হয়। যে দেব-দেবী নৈতিক স্খলনে দুষ্ট, যিনি নিজে বাঁচতে পারেননি, তিনি কী ভাবে তার বিশ্ববাসীদের কল্যানে আসবেন? আসলে ভোগবাদে বিশ্ববাসী নৈতিক স্খলনে দুষ্ট, বিনে দোষে নরহত্যায় যে দেব-দেবী নিজেদের অপরাধেই ন্যূজ, এদের দ্বারা মানুষের কল্যান সম্ভব নয়। ঐসব ধর্মে দেব-দেবীদের যে শারিরীক গঠনের বিবরন পাওয়া যায় তাতে হতবাক হতে হয়। যেমন প্রাচীন মিশরীদের বিশ্বাস মতে আনুবিস নামক দেবতা যিনি মৃত্যুর দেবতা হিসেবে পূজিত ছিলেন, তাঁর মুখ ছিলো শেয়ালের মতো, গৃহস্থালীর দেবতা হিসেবে পূজিত দেবতার চেহারা ছিলো সিংহের মতো, আকাশের দেবতা ছিলেন ফেলকন পাখীর মতো নাম হোরাস, সিংহের মাথা বিশিষ্ট শেখমেত ছিলেন যুদ্ধ ও ধ্বংসের দেবী, থথ দেবতা ছিলেন দেখতে বকের মতো- ইতি চন্দ্র, কলা শাস্ত্র ও বিজ্ঞানের দেবতা এবং দেবী দূর্গার ১০ হাত!
মজার ব্যাপার হলো প্রাচীন ধর্মগুলোতে এতোসব দেব-দেবী ছিলেন যে তা ভাবতে অবাক লাগে। যেমন বৃষ্টির দেবতা, মৃত্যুর দেবতা, শরীসৃপ জাতীয় প্রাণীর দেবতা, গাভীর মাথা বিশিষ্ট শান্তির দেবতা হেথর, বাঘের দেবতা সাবালাংক, ইনকা জাতির বজ্রপাতের দেবতা আপুলিলাপু, আবহাওয়ার দেবতা ইলিআপা আর সর্বোচ্চ দেবতা মানে সৃষ্টির দেবতা ভিরাকোচা, আজটেক জাতির মদেরও দেবতা ছিলেন যার নাম মায়হুয়েল, চকলেটের দেবতা কুয়েটজাল কোটি, ভুট্ট্রা ফসলের দেবতা সিনটিওটল, পশ্চিম ইউরোপের নীরবতা, প্রতিশোধ ও চুরির দেবতাও ছিলেন, নাম তার ভাইদার। হিন্দুদের দেবরাজ ইন্দ্র সবচে বড় দেবতা। অথচ নহুস নামক একজন ব্রাহ্মনের স্ত্রীকে ধর্ষন করলে ব্রাহ্মন নহুসের অভিশাপে ইন্দ্র সাপে রূপান্তর হন। আবার ভগবান বিঞ্চু ইনি নাকি পৃথিবীকে জলের ভেতন ডুবে যাওয়ার হাত হতে রক্ষা করেছেন মৎস অবতার রূপে যদিও বিজ্ঞান বলে পৃথিবী শূন্যে ভাসমান। আর মাছ খাওয়া মানেই তো স্বয়ং ভগবানকে ভক্ষন করা। দুঃখ হয় বিষ্ণুর পূজারীরাই সবচে বেশী মাছ খান। তিনি আবার কূর্ম অর্থাৎ কচ্ছপের রূপ ধারন করে পৃথিবীকে পিঠে বহন করে রয়েছেন। কচ্ছপ যাওয়ার মানে তো বিষ্ণুকে খাওয়া। আবার তিনি জগতের এতো সুন্দর প্রাণী থাকতে বরাহ অর্থাৎ শূকরের রূপ ধরে মানব জাতীকে রক্ষা করে চলছেন। সুতরাং শূকর খেকোরা সাবধান! এছাড়া তিনি নর সিংহ, বামুন, পরশুরাম, রাম, কুষ্ণ, বুদ্ধ ইত্যাদি অবতার হিসেবে এসেছেন। বাকী ছিলো দশম অবতার হিসেবে সর্বশেষ পৃথিবীতে আসা। আর এখানেই যতো গোলমাল।
এবার দেখা যাক দশম অর্থাৎ সর্বশেষ অবতার আসলে কে? এ বিষয়ে হিন্দু শাস্ত্র গুলো কি বলে? হিন্দু ধর্মের বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থ যেমন, ঋকবেদ, পুরান, গীতা, উপনিষদ প্রভৃতি গ্রন্থে অবশ্য শেষ অবতার অর্থাৎ সর্বশেষ ধর্ম প্রচারক হিসেবে হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর নাম সুষ্পষ্টভাবে উল্লেখ রয়েছে। তবে হিন্দু ধর্ম বর্ণে কোন ধর্মের নাম হিন্দু ধর্মগ্রন্থগুলো কোথাও নেই। বলা হয় সনাতন ধর্ম অর্থাৎ সর্বশেষ ধর্ম বলে কোন ধর্মের নাম হিন্দু ধর্মগুলিতে কোথাও নেই। বলা হয় সনাতন ধর্ম অর্থাৎ প্রাচীন ধর্ম বিশ্বাস। আর কালের বিবর্তনে শ্রেণীগত এবং ব্যক্তিগত উন্নাসিকতা এর রূপান্তর ঘটে পৌত্তলিকতায় এবং নোংরা ও শালিনতাবোধ বিবর্জিত কুসংস্কারে। যার পরিনতি কুটচালে এবং শক্তিতে ধর্ম বা বিশ্বাস মানবিক মূল্যবোধকে গলা টিপে হত্যা করে। হিন্দুদের অল্ল উপনিষদের তিনটি আরবী শব্দই সংযোজিত রয়েছে। আর এ শব্দ তিনটি হলো আল্লাহ, মুহাম্মদ এবং রসুল। যেমন- হোতার মিন্দ্রো হোতার মন্দ্রা মহা সুরিন্দ্রাঃ। “অল্লো জ্যেষ্ঠং শ্রেষ্ঠং পরমং পূর্নং ব্রহ্মনং অল্লম” “অল্লো রসুল মুহাম্মদ রকং বরস্য অল্লো অল্লাম। আব্দুল্লাং বুকমেকং অল্লোবুকংল্লান নির্যাতকম”। অর্থাৎ দেবতাদের রাজা আল্লাই আদি এবং সকলের বড় দেবতার (ইন্দ্রের) গুরু। আল্লাহই পূর্ণ ব্রক্ষা, এবং আব্দুল্লাহর পুত্র মুহাম্মদই আল্লাহর রসুল, পরম বরনীয়, আল্লাহই আল্লাহ। আল্লাহ অক্ষয়, অব্যয় এবং সয়ম্ভু।
সাম বেদে কোথাও কথিত ভগবান শ্রীকৃষ্ণের নাম নেই-। সামবেদে লিখা আছে, “মদৌ বর্তিতা দেবা ‘দ’ কারান্তে প্রকৃতিতা। বৃষানং ভক্ষয়েত সদা মেদা শাস্ত্রেচ স্মৃতাষ।” অর্থাৎ যে দেবতার নামের প্রথাম অক্ষর “ম” এবং শেষ অক্ষর “দ” এবং যিনি বৃষের তথা গোমাংস ভক্ষন সর্বকালের জন্য বৈধ ঘোষনা করবেন তিনিই হবেন বেদ শাস্ত্র অনুযায়ী দশম অবতার অর্থাৎ ঋষি। ধর্ম প্রচারক। যজুর্বেদে বর্নিত রয়েছে, “অল্ল রসুল মুহাম্মাদ রকং বরস্য।” অর্থাৎ মুহাম্মাদ আল্লাহর রসুল এবং পরম বরনীয়। অনুরূপভাবে হিন্দু ধর্ম শাস্ত্র ভবিষ্য পুরানে সুষ্পষ্টভাবে লিখা আছে, “এতাস্মিন্নসিরে ¤েøচ্ছ আচর্যেন সমনিম্বতঃ। নৃপমেচব মাহদেবং মরুস্থ নিবাসিনম। চন্দনাদিভিব ভাট তুষ্টাব মনসা হরম। নমস্তে গিরিজানাথ মরুস্থল নির্বাসনে। ত্রিপুরা সুরানামায় বহুমায়া প্রবর্তিনে। স্মেচ্ছৈগন্ডায় শ্রদ্ধায় সচ্চিদানন্দরুপিনে। তংমাং হি কিং বিদ্ধি শরনার্থ সুস্বাগতম।। ভাবার্থ- যথা সময়ে মুহাম্মদ নামে একজন মহাপুরুষ আবির্ভূত হবেন, যার নিবাস মরুস্থাল অর্থাৎ মরুভূমি, সাথে তাঁর সহচরবৃন্দ থাকবেন। হে মরুর প্রভু। হে জগৎ গুরু। আপনার প্রতি আমাদের প্রশংসা অর্থাৎ কলুষাদি ধ্বংসের উপায় সম্পর্কে অবগত রয়েছেন আপনাকে প্রনতি জানাই। হে মহাত্মা আমরা আপনার দাসানুদাস। আমাদেরকে আপনার পদতলে আশ্রয় প্রদান করুন। এখানে ¤েøচ্ছ আচার্য শব্দ দু’টোর অর্থ হলো, আরবের আদিম মূর্তি পূজারী অধিবাসি আর আচার্য হলো, আর্য অর্থাৎ অভিজাত শ্রেণী। কোরাইশ বংশ এবং হাশেমী বংশ যা শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর পিতৃ বংশ। শুধু কি তাই? ছন্দৌগ্য উপনিষদে বর্নিত আছে, “হিরন্ময় পুরুষ অদিত্যে অধিষ্ঠিত। কেশ শ্মাশ্রæ হয় তার হিরন্য মন্ডিত।। পদনয় পর্যন্ত সমস্ত স্বর্নময়। অরুনার বিন্দু সম শোভে নেত্রদয়।।ওৎ অভিধানে তিনি অভিহিত হন। যেহেতু সর্ব পাপ উর্ধে তিনি রন।। এ তথ্য অবগত আছে যেজন। তিনিই পাপের উর্দ্ধে অবস্থিত হন।।”
এখানে বলা হয়েছে যে, সর্ব দর্শী আল্লাহ জানতেন হিন্দুরা শেষ নবীকে এবং অদ্বিতীয় আল্লাহকে ভুলে বিপথ গামী হবে। ইতিতত্ব দেব পক্ষ দ্বারা বোঝা যায় এরপর আর কোন পথ প্রদর্শক অর্থাৎ অবতার আসবেন না। এ সত্য যেনে যারা তাঁর পথ অনুসরন করবে তারাই নিষ্পাপ হয়ে মোক্ষ লাভ করবেন। উত্তরায়ন বেদ গ্রন্থের-২ঃ১২ঃ৬ শ্লোকে লিখা আছে,
“লা ইলাহা হরত পাপম। ইল ইলাহা পরম পাদম।। জন্ম বৈকুন্ঠ অফ ইনুতি। জপি নাম মুহাম্মদম।” অর্থাৎ ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ ছাড়া পাপ মুক্তির কোন উপায় নেই। আল্লাহর আশ্রয়ই প্রকৃত আশ্রয়। বৈকুন্ঠে অর্থাৎ স্বার্গে জন্ম লাভের আশা করলে ইলার আশ্রয় নেয়া ছাড়া কোন পথ নেই। আর এ জন্যই মুহাম্মদের প্রদর্শিত পথের অনুসরন অপপরিহার্য। শুধু হিন্দু ধর্ম কেন গনচীনের ধর্মগুরু ও জগৎ বিখ্যাত দার্শনিক কনপুসিয়াস জীবনে কখনও পশ্চিম দিকে পিছ দিয়ে বসেননি। তিনি বলেছেন আরব দেশে মুহাম্মদ নামে একজন ঈশ্বর প্রেরীত মহাপুরুষ আসবেন। তিনি মানব জাতির জন্য ঈশ্বরের বানী প্রচার করবেন। আর তিনি হবেন শান্তির ধর্মের সর্বশেষ প্রেরীত পুরুষ। কনফুসিয়াস আসন গ্রহন করার পূর্বে মুহাম্মাদের সম্মানার্থে মাথা পশ্চিম দিকে ঝুঁকিয়ে তিনবার ‘বো’ করতেন।
খ্রিষ্টান ধর্মাবলীদেও ধর্মগ্রন্থ ওল্ড টেস্টামেন্ট অব বাইবেলের ১৮নং অধ্যায়ে ১৫ থেকে ১৮ সূত্রে উল্লেখ রয়েছে যে, “ঞযব খড়ৎফ ঃযু এড়ফ রিষষ ৎরংব ঁঢ় ঁহঃড় ঃযবব, ধ ঢ়ৎড়ঢ়যবঃ ধসরফংঃ ড়ভ ঃযবব ড়ভ ঃযব নৎবঃযৎবহ” অর্থাৎ আমি প্রভু তোমাদের ঈশ্বর তোমাদের মধ্য হতে তোমাদের জন্য একজন নবী প্রেরন করবো” ও রিষষ ৎধরংব ঁঢ় ধ ঢ়ৎড়ঢ়যবঃ ভৎড়স ধসড়হমংঃ ুড়ঁৎ নৎবঃযৎবহ ষরশব ঁহঃড় ঃযবব ধহফ ও রিষষ ঢ়ঁঃ সু ড়িৎফং রহঃড় যরং সড়ঁঃয ধহফ যব রিষষ ংঢ়বধশ ধষষ ঃযধঃ ও ংযধষষ পড়সসধহফ যরস” অর্থাৎ আমি তোমাদের গোত্র হতে একজন নবীর উত্থান ঘটাবো যার মুখে আমার মুখ নিংসৃত বানী উচ্চারিত হবে এবং যা আমি তাকে নির্দেশিত করবো।”
মানব জাতিকে সঠিক পথের নির্দেশ দানের জন্য মহান শ্রষ্টা রাব্বুল আলামীন হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) কে প্রেরন করার ঘোষনা ইহুদীদের ধর্মগ্রন্থ তালমুদের অনুরূপভাবে ঘোষনা করেছেন। আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয় এ বিষয়ে সন্দেহের কোন অবকাশ নেই। আসলে মানুষ শ্রেণী স্বার্থ ও ব্যক্তিগত লোভ লালসা চরিতার্থ করার জন্য সৃষ্টির শুরু হতে আজ পর্যন্ত শ্রষ্টার শ্রেষ্ঠত্বকে পাশ কাটিয়ে ধর্মীয় বিভাজনের নামে পৃথিবীকে নরকের দোর গোড়ায় দাঁড় করিয়েছে। কুচক্রিদের চক্রান্তের এক আল্লাহর সৃষ্ট মানুষ এখন মানুষের রক্তে সাঁতার কাটতেও দ্বিধা করছেনা। বিজ্ঞান মসস্কতা নিয়ে বিজ্ঞজনেরা ধর্ম গ্রন্থগুলো অধ্যায়ন করছেনা বিধায়ই মানুষের মাঝে বিভাজন- রক্তের হলিখেলা। অনৈতিক ক্রিয়া কর্ম দেদারছে চলছে। আমি বিশ্বাস করি প্রতিটি শিক্ষিত মানুষই শুধু নিজ ধর্মগ্রন্থ নয়, সকল ধর্মের গ্রন্থগুলো পাঠ করলে তারা বুঝতে পারতো কোন ধর্মটি অনুসরনযোগ্য। কোনটি মানব প্রেমে, মানুষের কল্যানে এবং বিজ্ঞান মনস্কতায় যুগ-উপযোগী। ধর্মের উত্থানতো মানব কল্যানের জন্য। শ্রেণীভেদ প্রথাই হলো কোন না কোন শ্রেণীর মানুষকে ঠকিয়ে নিজকে মোটাতাজা করা। নিজের সৃষ্ট বস্তুকে পূজা করা এতো শিশুদের পুতুল খেলা, ধর্ম নয়। মানুষের শ্রেনী বিন্যাশ হবে কর্মে। জন্মে নয়। পরিচিতি হবে- সৎ মানুষ এবং অসৎ মানুষ। কালো-ধলো-ব্রাহ্মন-হরিজন এসবই মানসিক বৈকল্য। শ্রষ্টার সৃষ্টি ধর্ম বিরোধী কাজ। আর এ বানী নিয়েই শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর পৃথিবীতে আসা, তবে মহান রাব্বুল আ’লামীন তাঁর ওপর ও দেবত্ব আরোপ করেননি। তাইতো কলেমায়ে শাহাদাত এ বলা হয়েছে- “আমি স্বাক্ষ্য দিচ্ছি যে আল্লাহ এক, তিনি ছাড়া কোন উপাস্য নেই এবং মুহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহর গোলাম- এবং আল্লাহর প্রেরীত পুরুষ”। সুতরাং মুসলমানদের উপসনার একমাত্র লক্ষ্য আল্লহর একত্ববাদ। আর একই পরাবস্তবতা।
আহমেদ উল্লাহ ভূইয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও আয়কর আইজীবী :